উত্তর: ইশার পর হালকি নফল দু’রাকআত নামায বসে আদায় করাতে অধিক সওয়াব পাওয়া যায়। যেহেতু এর মধ্যে সুন্নাতের পূর্ণ অনুসরণ রয়েছে।
হযরত আয়েশা রাদ্বি. থেকে বর্ণিত-
عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْها أن النبي صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كان يُصَلِّي رَكْعَتَيْنِ بعْدَ الْوِتْرْ وَهُوَ جَالِسٌ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাঃ বিতিরের পর বসে বসে দুই রা’কাত নামায পড়েছেন।(সহীহ মুসলিম-৭৩৮) ...বিস্তারিত
৬৭৯ খ্রিস্টাব্দ বা ৬০ হিজরি বর্ষে নির্মিত একটি মাটির মসজিদ আবিষ্কৃত হয়েছে। ইরাকের দক্ষিণাঞ্চলে প্রত্নতাত্ত্বিকভাবে সমৃদ্ধ ধি কার গভর্নরেটে ওই মসজিদের সন্ধান পায় ব্রিটিশ ও স্থানীয় প্রত্নতাত্ত্বিক দল। স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে আল জাজিরা শুক্রবার এক প্রতিবেদনে তথ্য জানিয়েছে।
আল-রাফা’ই শহরে আবিষ্কৃত মসজিদটি একটি আবাসিক এলাকার মাঝখানে অবস্থিত। মসজিদটি প্রায় আট মিটার (২৬ ফুট) চওড়া এবং পাঁচ মিটার (১৬ ফুট) লম্বা। সেখানে ২৫ জন মানুষ একসঙ্গে নামাজ পড়তে পারতেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গভর্নরেটের তদন্ত ও খনন বিভাগের প্রধান আলী শালঘাম এই আবিষ্কারকে ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং সেরা আবিষ্কারগুলোর মধ্যে অন্যতম’ বলে অভিহিত করেছেন। কারণ ইসলাম প্রচার শুরুর সময়ের এই মসজিদটি সম্পূর্ণরূপে মাটি দিয়ে তৈরি।
শালঘামের মতে উমাইয়া যুগের প্রথম দিকের বেশকিছু প্রত্নতাত্ত্বিক ধর্মীয় স্থান আবিষ্কৃত হয়েছে। তবে ক্ষয়ের কারণে সেসব প্রত্নতাত্ত্বিক ধর্মীয় স্থান থেকে ইসলামের সেই সময়ের সম্পর্কে খুব বেশি তথ্য পাওয়া যায়নি। -সংগৃহীত ...বিস্তারিত
৪৫০ বছর আগের হাতের লেখা পবিত্র কুরআন শরিফের একটি কপি পাওয়া গেছে। তুরস্কের কারাপিনা জেলার কনিয়ায় অবস্থিত ঐতিহাসিক সুলতান সেলিম মসজিদে ।
ডেইলি সাবাহর মাধ্যমে একটি খবরসম্প্রতি এটি প্রকাশ্যে এসেছে। যেখানে বলা হয়েছে, উসমানী সুলতান দ্বিতীয় সেলিম কর্তৃক উপহার দেওয়া এই কুরআন শরিফে ১০ পারা লেখা রয়েছে।
কারাপিনার মুফতি ইউনুস আয়দিন আনাদোলু ডেইলি সাবাহকে জানান, পবিত্র কুরআনের হাতে লেখা সংস্করণ আবিষ্কারের ঘটনায় তারা অত্যন্ত আনন্দিত। যে মসজিদ থেকে পবিত্র কুরআনের কপিটি পাওয়া গেছে, ...বিস্তারিত
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তি নিজ গৃহে একাকী ফরয নামায আদায় করার পর কোন কারণ বশতঃ মসজিদে গিয়ে দেখল ঐ নামাযের জামাআত আরম্ভ হয়েছে। সে কি জামাআতে শরীক হতে পারবে ? শরীক হলে ঐ ওয়াক্তের আদায়কৃত সুন্নতগুলো পুনরায় পড়তে হবে কি?
উত্তরঃ যদি কেহ ফরয নামায (ফজর, মাগরী ও আছর ব্যতীত) একাকী আদায় করে ফেলে এবং পরে দেখে মসজিদে জামাআত শুরু হয়েছে , তাহলে সে লোকদের সাথে জামাআতে অংশ গ্রহণ করবে। তার একা আদায়কৃত নামায ফরয বলে গণ্য হবে এবং জামাআতের সাথে নামায আদায় নফল বলে পরিগণিত হবে। ফজর ও আছরের নামাযের ক্ষেত্রে জামাআতে অংশগ্রহণ করবে না যে, ...বিস্তারিত
عَنْ سَهْلِ بْنِ مُعَاذِ بْنِ أَنَسٍ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ “ مَنْ أَكَلَ طَعَامًا ثُمَّ قَالَ الْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي أَطْعَمَنِي هَذَا الطَّعَامَ وَرَزَقَنِيهِ مِنْ غَيْرِ حَوْلٍ مِنِّي وَلاَ قُوَّةٍ غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ وَمَا تَأَخَّرَ وَمَنْ لَبِسَ ثَوْبًا فَقَالَ الْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي كَسَانِي هَذَا الثَّوْبَ وَرَزَقَنِيهِ مِنْ غَيْرِ حَوْلٍ مِنِّي وَلاَ قُوَّةٍ غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ وَمَا تَأَخَّرَ ” .
উত্তর : মসজিদের ভগ্নাবশেষ রাস্তাঘাট বা কারো ব্যক্তিগত প্রয়োজনে সরাসরি ব্যবহার করা সম্পূর্ণ হারাম। এমনকি মসজিদ যদি আবাদ থাকে তবে মসজিদের কোন প্রকারের মালামাল সরাসরি অন্য মসজিদেও ব্যবহার করা নাজায়িয। এ ক্ষেত্রে উক্ত মালামাল মসজিদের কোন কাজে লাগালে তাতেই ব্যবহার করতে হবে আর যদি মসজিদের কাজে না লাগে তাহলে তা বিক্রি করে বিক্রিত অর্থ ঐ মসজিদেরই কাজে লাগাতে হবে। আর মসজিদ যদি পরিত্যক্ত হয়ে যায় তাহলে এর আসবাবপত্র অন্য মসজিদে লাগানো যাবে। কোন অবস্থাতেই রাস্তাঘাট এমনকি অন্য কোন ওয়াকফকৃত প্রতিষ্ঠান যেমন মাদরাসা, ...বিস্তারিত
অধ্যাপক হাসান আবদুল কাইয়ূম শরী'আত তরীকত হকীকত ও...
গাউসুল আযম আবদুল কাদির জিলানীর (রহ) জীবনদর্শন...
Asmaun Nabi sm...