উত্তর : রাসূল (সা.)-এর চাচা আবু তালিব বিবাহের খুতবা পাঠের মাধ্যমে বিবাহ পড়ান (সীরাতুল মুস্তফা, ১ম খন্ড)
জবাব দিচ্ছেন : মাওলানা আবূ নছর মুহাম্মদ কুতুবুজ্জামান -প্রিন্সিপাল, আল ইসলাহ ইসলামিক সেন্টার, মিশিগান, যুক্তরাষ্ট্র। ...বিস্তারিত
উত্তর: হযূর (সা.)-এর জানাযা কারো ইমামতিতে অনুষ্ঠিত হয়নি। আলাদাভাবে সাহাবা-ই-কিরাম তাকবীর, দুরূদ ও সালাম পাঠের মাধ্যমে তা আদায় করেছিলেন।( সিরাতুল মোস্তফা, তৃতীয় খন্ড, পৃ-১৫৪) ফারকানী শরহে মুয়াত্তা, ২য় কন্ড, পৃ-১৬)
জবাব দিচ্ছেন : মাওলানা আবূ নছর মুহাম্মদ কুতুবুজ্জামান -প্রিন্সিপাল, আল ইসলাহ ইসলামিক সেন্টার, মিশিগান, যুক্তরাষ্ট্র। ...বিস্তারিত
উত্তর: নির্ভরযোগ্য দলীলের মাধ্যমে বিষয়টি প্রমাণিত নয়।
জবাব দিচ্ছেন : মাওলানা আবূ নছর মুহাম্মদ কুতুবুজ্জামান -প্রিন্সিপাল, আল ইসলাহ ইসলামিক সেন্টার, মিশিগান, যুক্তরাষ্ট্র। ...বিস্তারিত
উত্তর: দু’বছর বয়সের গরুর বাচ্চা দ্বারা কুরবানী জায়িয। দু’বছর পূর্ণ হলে দাঁত না গজালেও তাতে কোরবানী বৈধ।
(কুদুরী, শামী)
জবাব দিচ্ছেন : মাওলানা আবূ নছর মুহাম্মদ কুতুবুজ্জামান -প্রিন্সিপাল, আল ইসলাহ ইসলামিক সেন্টার, মিশিগান, যুক্তরাষ্ট্র। ...বিস্তারিত
উত্তর: শরঈয়তের দৃষ্টিতে উপরে বর্ণিত কথাগুলোর কোন ভিত্তি নেই। এটি ভ্রান্ত ধারণা প্রসূত ভিত্তিহীন কথা। এমন ধারণা সর্বদা পরিত্যাজ্য।
জবাব দিচ্ছেন : মাওলানা আবূ নছর মুহাম্মদ কুতুবুজ্জামান -প্রিন্সিপাল, আল ইসলাহ ইসলামিক সেন্টার, মিশিগান, যুক্তরাষ্ট্র। ...বিস্তারিত
উত্তর : হুযূর (সা.)-এর মেয়ে চারজন ছিলেন এ ব্যাপারে কোন মতানৈক্য নেই, কিন্তু ছেলের সংখ্যা সম্পর্কে মতানৈক্য রয়েছে। তবে ছেলে দু’জনের নামের ব্যাপারে কোন ইখতিলাফ নেই। এ দু’জন ছাড়াও কেউ কেউ একজন কিংবা আরো দু’জন ছিলেন বলে মত পোষণ করেছেন। সর্বাধিক নির্ভরযোগ্য অভিমত অনুযায়ী হুযূর (সা.)-এর তিন ছেলে ও চারজন কন্যা ছিলেন। নিম্নে তাদের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি উল্লেখ করা হলো।
১. হযরত কাসিম (রা.) : তিনি নবুওয়াতের ১১ বছর পূর্বে জন্মগ্রহণ করেন। কারো মতে তিনি দু’বছর, ...বিস্তারিত
উত্তর : হাকিমে হাদীস বলতে সর্বোচ্চ পর্যায়ের এমন হাদীস বিশারদ ব্যক্তিকে বুঝায় যার অভিজ্ঞতা সকল হাদীসের উপর বিস্তৃত। প্রায় সকল হাদীসের ভাষা সনদ ও রাবীগণের অবস্থা সম্পর্কে যিনি অবগত। হাতেগনা নিতান্ত স্বল্প সংখ্যক হাদীস ছাড়া পৃথিবীতে এমন পর্যায়ের ব্যক্তির সংখ্যা বিরল। মুহাদ্দিসীনে কিরাম এ পর্যায়ের দু’জন ব্যক্তির নাম উল্লেখ করতঃ উদাহরণ হিসেবে পেশ করে থাকেন। যথা- ১ ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (র.)। ২. হাকিম আবূ আব্দিল্লাহ নিশাপুরী (র.) (হাদীসী উসূল, তায়সীরু মুসতালাহিল হাদীস)।
জবাব দিচ্ছেন : মাওলানা আবূ নছর মুহাম্মদ কুতুবুজ্জামান -প্রিন্সিপাল, ...বিস্তারিত
উত্তর : হানাফী মাযহাবের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এ সকল তাসবীহ কেবল নামাযের বাইরে কুরআনে মজীদ তিলাওয়াতকালে পড়ার হুকুম সাব্যস্ত। সুতরাং এগুলো নামাযের ভিতরে তথা খতম তারাবীহ নামাযে পড়া বৈধ নয় (মিরকাত দ্রঃ)।
জবাব দিচ্ছেন : মাওলানা আবূ নছর মুহাম্মদ কুতুবুজ্জামান -প্রিন্সিপাল, আল ইসলাহ ইসলামিক সেন্টার, মিশিগান, যুক্তরাষ্ট্র। ...বিস্তারিত
উত্তর : হ্যাঁ, উক্ত মাওলানা সাহেবের কথিত মাসআলা ফিকহের বহু কিতাবে উক্ত মাসআলার বিবরণে বর্ণিত হয়েছে যে, সুবহে সাদিকের পর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত ফজরের সুন্নাত দুরাক’আত ব্যতীত অন্য কোন সুন্নাত কিংবা নফল নামায পড়া যাবে না। আর হাদীস শরীফেও এরূপ বর্ণিত হয়েছে। সুতরাং এ সময়ে তাহিয়্যাতুল ওযু ও বৈধ হবে না (দুররুল মুখতার হাদিয়া রদ্দুল মুহতার, ১ম খন্ড, পৃ-৩৪৯)।
জবাব দিচ্ছেন : মাওলানা আবূ নছর মুহাম্মদ কুতুবুজ্জামান -প্রিন্সিপাল, আল ইসলাহ ইসলামিক সেন্টার, মিশিগান, ...বিস্তারিত
উত্তর: জামআতে নামায আদায়কালে মুয়াযযিন ইমামের নিকটবর্তী যে কোন স্থানে দাড়াতে পারবেন। তবে ইমামের সোজা পিছনে এমন ব্যক্তি দাড়ানো উচিত যিনি নামাযের মাসআলা সম্পর্কে ওয়াকিফহাল ও প্রয়োজনে ইমামের স্থলাভিষিক্ত হতে পারেন (ফিকহের সকল কিতাব দ্রষ্টব্য)।
জবাব দিচ্ছেন : মাওলানা আবূ নছর মুহাম্মদ কুতুবুজ্জামান -মুহাদ্দিস, ফুলতলী আলিয়া মাদরাসা। ...বিস্তারিত
অধ্যাপক হাসান আবদুল কাইয়ূম শরী'আত তরীকত হকীকত ও...
গাউসুল আযম আবদুল কাদির জিলানীর (রহ) জীবনদর্শন...
Asmaun Nabi sm...