الحمد لله رب العلمين، والصلوة والسلام على حبيبه رحمة للعلمين، وعلى اٰله وصحبه اجمعين، امابعد!
মহান আল্লাহ তাআলা সকল সৃষ্টির স্রষ্টা। তাঁরই মহিমা প্রকাশার্থে এ বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের সবকিছু সৃষ্টি। আল্লাহর সমগ্র সৃষ্টির মধ্যে সর্বোত্তম ও সর্বপ্রথম সৃষ্টি তাঁর প্রিয় হাবীব। সৃষ্টি জগত সৃজনের ওয়াসিলা রাহমাতুল্লিল আলামীন সায়্যিদুল মুরসালিন হযরত মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তাঁকে সর্বপ্রথম সৃজন করে সকল নবী-রাসূলগণের শেষে প্রেরণ করেছেন। এ সম্পর্কে হাদীস শরীফে এসেছে-
عن ابى هريرة رضى الله عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم كنت اول النبيين فى الخلق واخرهم فى البعث. ...বিস্তারিত
তাসনীম বিডি ডেস্ক: মুসলিম বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উৎসবসমূহের মধ্যে অন্যতম প্রধান উৎসব হচ্ছে মহানবী হযরত মুহাম্মাদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শুভ জন্ম উৎসব তথা ঈদে মীলাদুন্নবী। এ উৎসব বিভিন্ন দেশে মীলাদ, মাওলিদ, মেভলিদ প্রভৃতি নামে পরিচিত। শিয়া ও সুন্নী মুসলমানদের মধ্যে ঈদে মীলাদুন্নবীর তারিখ নিয়ে ভিন্নমত থাকলেওপ্রায় সকল মুসলিম দেশেই সাড়ম্বরে এ উৎসব উদযাপিত হয়ে থাকে, পাশপাশি যে সকল অমুসলিম দেশে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মুসলিম জনগোষ্ঠী বসবাস করেন, ...বিস্তারিত
ميلاد আর مولد শব্দদ্বয় আভিধানিক দিক দিয়ে সমার্থবোধক। এর অর্থ জন্ম, জন্মস্থান ও জন্মকাল। আর মুস্তফা হচ্ছে নিখিলের সুন্দরতম সৃষ্টি, নবীকূলের সরদার মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অন্যতম গুণবাচক নাম, যার অর্থ হলো নির্বাচিত। সুতরাং উভয় শব্দ মিলে অর্থ দাঁড়ায় বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্ম। আর ব্যবহারিক দিক দিয়ে মীলাদে মুস্তফা বলতে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্ম বৃত্তান্ত আলোচনা করা, জন্মকালীন সময়ে সংঘটিত অলৌকিক ঘটনাবলি বর্ণনা করা, তাঁর জন্ম উপলক্ষে আনন্দ প্রকাশ করা, ...বিস্তারিত
…পূর্ব প্রকাশিতের পর
৫১. প্রিয় নবী ﷺ এমনভাবে কথা বলতেন যে, কেউ চাইলে তা গণনা করতে পারতো। [বুখারী-মুসলিম]
৫২. প্রিয় নবী ﷺ এমন পদক্ষেপে হাঁটতেন যে অক্ষমতা বা অলসতা প্রকাশ পেত না। [ইবন আসাকির]
৫৩. প্রিয় নবী ﷺ হাঁটার সময় এদিক সেদিক তাকাতেন না। [হাকীম]
৫৪. প্রিয় নবী ﷺ রূপার আংটি পরতেন। [বুখারী]
৫৫. প্রিয় নবী ﷺ বিড়ালের জন্য পানির পাত্র এগিয়ে দিয়েছেন, ...বিস্তারিত
তালামীযে ইসলামিয়ার ঈদে মীলাদুন্নবী (সা.) র্যালি
আধ্যাত্মিক রাজধানী পুণ্যভূমি সিলেট নগরীতে বাংলাদেশ আনজুমানেউদ্যোগে গতকাল বৃহস্পতিবার বিপুল সংখ্যক মানুষের স্বতঃস্ফুর্ত অংশগ্রহণে ফ্রান্সে মহানবী (সা.) এর অবমাননার প্রতিবাদ ও পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে ‘মুবারক র্যালি’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। র্যালিতে প্রিয়নবীর শানে রচিত কালজয়ী নানা কবিতার শ্লোক অঙ্কিত রঙবেরঙের ফেস্টুন ও প্লেকার্ড হাতে নিয়ে আশিকে রাসূল ছাত্র-জনতা নগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে। সমবেত কন্ঠে সুরে সুরে ধ্বনিত হয় প্রিয়নবীর প্রশংসাগীতি। সালাম সালাম নবী সালাম সালাম, ...বিস্তারিত
…পূর্ব প্রকাশিতের পর
৪১. রাসূল ﷺ এর পরিবারে এমনও মাস গেছে যে, তাঁর বাড়িতে কোনো ধোঁয়া দেখা যায়নি। (অর্থাৎ রান্নাবান্না হয়নি) [আহমদ]
৪২. তিনি ﷺ মধু ও মিষ্টি পছন্দ করতেন। [আহমদ]
৪৩. তিনি ﷺ দুই ঈদে এক পথ দিয়ে ঈদগাহে যেতেন এবং অন্য পথ দিয়ে ফিরে আসতেন। [আহমদ]
৪৪. তিনি ﷺ একঘেয়েমী পরিহারের লক্ষে কয়েক দিন বিরতি দিয়ে ওয়ায করতেন। [তিরমিযী]
৪৫. ...বিস্তারিত
ইরহাস আরবী শব্দ। যার অর্থ হচ্ছে মূল ভিত্তি, প্রাথমিক স্তর, যার উপর কোনো বস্তুর বুনিয়াদ প্রতিষ্ঠিত (Foundation) হয় । তাই অভিধানসমূহে এর অর্থ বর্ণিত হয়েছে দেয়ালের প্রাথমিক স্তর। যেহেতু প্রাথমিক স্তরের উপর ভিত্তি করে কোনো ভবনের ব্যাপকতা ও বিশালতা সাব্যস্ত হয়। পরিভাষায় ইরহাস হলো, কোনো বস্তু ও বিষয়ের আত্মপ্রকাশ বা সুদূরপ্রসারী কোনো ঘটনা সংগঠিত হওয়ার পূর্বলক্ষণ, পূর্বাভাস বা কুদরতি সুসংবাদ। কারো মতে অচিরেই ঘটতে যাচ্ছে এমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ভূমিকা বা পূর্ব শুভলক্ষণ। অর্থাৎ, মানব সভ্যতার আমূল পরিবর্তনসূচক কোনো বিষয়ের সুসংবাদমূলক অলৌলিক ঘটনাবলি।
الوسيط المعجم গ্রন্থে ইরহাসের অর্থ করা হয়েছে-
هو الامر الخارق للعادة يظهر للنبي قبل بعثته-
অর্থাৎ, ...বিস্তারিত
…পূর্ব প্রকাশিতের পর
৩১. তিনি ﷺ অসুস্থ হলে নিজের উপর মুআওয়িযাত (সূরা ফালাক ও নাস) দ্বারা ফুঁক দিতেন এবং হাত বুলাতেন। [বুখারী]
৩২. তিনি ﷺ গোসল করার সময় মাথায় তিন বার পানি ঢালতেন। [নাসাঈ]
৩৩. তিনি ﷺ কোনো সাহাবীকে কোনো কাজে পাঠালে বলতেন ‘সুসংবাদ দাওÑ ঘৃণা ছড়াবে না, সহজ করোÑ কঠিন করো না।’ [মুসলিম]
৩৪. যখন তিনি ﷺ মানুষের উদ্দেশ্যে খুত্বা দিতেন, তখন তাঁর চোখ লাল হয়ে যেতো, ...বিস্তারিত
নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর জন্মের সন নিয়ে ইখতিলাফ রয়েছে। অধিকাংশের মতে এ বছর ছিল ‘আমুল ফিল’ তথা হস্তিবর্ষ। হযরত ইবনে আব্বাস (রা.) এরূপ বলেছেন। আলিমদের মধ্যে কেউ কেউ এ বিষয়ে ঐকমত্য রয়েছে বলেও বর্ণনা করেন আর তারা বলেন, এর বিপরীত সকল বক্তব্য ধারণাপ্রসূত। প্রসিদ্ধ মত হলো, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হস্তি বাহিনীর ঘটনার পঞ্চাশ দিন পর জন্মগ্রহণ করেছেন। সুহায়লীসহ একদল উলামায়ে কিরাম এ অভিমত পোষণ করেন। (পক্ষান্তরে) দিময়াতিসহ অন্য একদল থেকে পঞ্চান্ন দিনের কথা বর্ণিত হয়েছে। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর জন্মের মাস নিয়েও ইখতিলাফ রয়েছে। প্রসিদ্ধ মতানুযায়ী এ মাস হলো রবিউল আউয়াল। এটি জমহুর উলামার মত। ইবনুল জাওযী এ বিষয়ে ঐকমত্য রয়েছে বলে বর্ণনা করছেন। অনুরূপভাবে রবিউল আউয়ালের কোন তারিখে তাঁর জন্ম হয়েছে তা নিয়েও ইখতিলাফ রয়েছে। কেউ কেউ বলেন, ...বিস্তারিত
…পূর্ব প্রকাশিতের পর
২২. মহানবী ﷺ এর নিকট অধিক প্রিয় আমল ছিল এমন আমল যা সর্বদা করা হয়, যদিও তা অল্প হয়। [বুখারী, মুসলিম]
২৩. রামাদ্বান মাসের শেষ দশ দিন মহানবী ﷺ রাত্রিজাগরণ করতেন, তাঁর পরিবারকেও জাগিয়ে দিতেন এবং অক্লান্তভাবে ইবাদত-বন্দেগী করতেন এবং কোমর বেঁধে নিতেন (স্ত্রীগণ থেকে দূরে থাকতেন)। [মুসলিম]
২৪. রাসূল ﷺ যখন রাতের বেলা তাহাজ্জুদ নামাযে দাঁড়াতেন, তখন তিনি মেসওয়াক দ্বারা দাঁত পরিষ্কার করতেন। [বুখারী]
২৫. ...বিস্তারিত
অধ্যাপক হাসান আবদুল কাইয়ূম শরী'আত তরীকত হকীকত ও...
গাউসুল আযম আবদুল কাদির জিলানীর (রহ) জীবনদর্শন...
Asmaun Nabi sm...