প্রশ্ন: (1005) নামাযে ইমাম সাহেবের পা দুখানা সোজা নাহলে ইমাম সাহেবের নামায হবে কি?

উত্তর: উভয় পা সোজা করে দাঁড়ানো নামাযের অন্যতম সুন্নত। সুতরাং বিনা ওযরে ইমাম কিংবা মুক্তাদী যে কেউ উভয় পা সোজা না করে দাড়ালে নামায মাকরূহ হবে (আলমগীরী, মুহিত)।

জবাব দিচ্ছেন : মাওলানা আবূ নছর মুহাম্মদ কুতুবুজ্জামান -প্রিন্সিপাল, আল ইসলাহ ইসলামিক সেন্টার, মিশিগান, যুক্তরাষ্ট্র।  ...বিস্তারিত

 

প্রশ্ন: (1004) ইসলামের সর্বপ্রথম শহীদ কে?

উত্তর: মহিলা সাহাবী সুমাইয়া (রা.)।

জবাব দিচ্ছেন : মাওলানা আবূ নছর মুহাম্মদ কুতুবুজ্জামান -প্রিন্সিপাল, আল ইসলাহ ইসলামিক সেন্টার, মিশিগান, যুক্তরাষ্ট্র।  ...বিস্তারিত

 

প্রশ্ন: (1003) তাহাজ্জুদের নামায সুন্নত নাকি নফল? জামাআতের সাথে তাহাজ্জুদের নামায আদায় করা জায়িয আছে কি?

উত্তর: তাহাজ্জুদের নামায সম্পর্কে ফকীহগণের মধ্যে সুন্নত ও নফল হওয়া সম্পর্কে মতানৈক্য রয়েছে। কেউ কেউ এ নামাযকে নফল বলেছেন এবং কেউ কেউ সুন্নাত বলেছেন। অধিক নির্ভরযোগ্য অভিমত অনুযায়ী এটি সুন্নাত (ফাতওয়ায়ে শামী, ২য় খন্ড, পৃ-২৬)। তাহাজ্জুদের নামায জামাআতের সাথে আদায় করা মাকরূহ (আলগীরী)।

জবাব দিচ্ছেন : মাওলানা আবূ নছর মুহাম্মদ কুতুবুজ্জামান -প্রিন্সিপাল, আল ইসলাহ ইসলামিক সেন্টার, মিশিগান, যুক্তরাষ্ট্র।  ...বিস্তারিত

 

প্রশ্ন: (1002) জনৈক মাওলানা সাহেব বলেছেন ফজরের নামাযের ওয়াক্তে ফজরের সুন্নাত ব্যতীত অন্যকোন সুন্নাত বা নফল নামায পড়া বৈধ নয়। আমার প্রশ্ন হচ্ছে উক্ত মাসআলা কি সঠিক? তাহলে ফজরের ওয়াক্তে কি তাহিয়্যাতুল অযূ নামায পড়া যাবে না?

উত্তর: হ্যাঁ, উক্ত মাওলানা সাহেবের কথিত মাসআলা ফিকহের বহু কিতাবে উক্ত মাসআলার বিবরণে বর্ণিত হয়েছে যে, সুবহে সাদিকের পর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত ফজরের সুন্নাত দুরাক’আত ব্যতীত অন্য কোন সুন্নাত কিংবা নফল নামায পড়া যাবে না। আর হাদীস শরীফেও এরূপ বর্ণিত হয়েছে। সুতরাং এ সময়ে তাহিয়্যাতুল ওযু ও বৈধ হবে না (দুররুল মুখতার হাদিয়া রদ্দুল মুহতার, ১ম খন্ড, পৃ-৩৪৯)।

জবাব দিচ্ছেন : মাওলানা আবূ নছর মুহাম্মদ কুতুবুজ্জামান -প্রিন্সিপাল, আল ইসলাহ ইসলামিক সেন্টার, মিশিগান, যুক্তরাষ্ট্র।  ...বিস্তারিত

 

প্রশ্ন: (1001) আর্থিক অস্বচ্ছলতায় কেউ বিবাহ না করলে শরীআতের দৃষ্টিতে তার কোন গুনাহ হবে কি? এমতাবস্থায় তার করনীয় কি?

উত্তর: আর্থিক অস্বচ্ছলতার কারণে যদি কেউ এ আশঙ্কা করে যে বিবাহ করলে সে স্ত্রীর হক আদায় করতে পারবে না। আর এ কারণে সে সাময়িকভাবে বিবাহ থেকে বিরত থাকে শরীআতের দৃষ্টিতে তার কোন গুনাহ হবে না। তবে এমতাবস্থায় তার জন্যে সতর্কতার বিষয় হচ্ছে চারিত্রিক পবিত্রতা রক্ষা করে চলা। এমন ব্যক্তি পবিত্র জীবন-যাপনসহ আল্লাহর উপর পূর্ণভরসা রেখে সামর্থ সংগ্রহের প্রচেষ্টায় লিপ্ত থাকবে এবং আল্লাহর কাছে তাওফীক কামনা করবে। আল্লাহ তা‘আলা এমন ব্যক্তিকে স্বীয় অনুগ্রহে স্বচ্ছলতা প্রদানের আশ্বাস দিয়েছেন (সূরা নূর,  ...বিস্তারিত

 
  • জনপ্রিয়
  • সাম্প্রতিক

নির্বাচিত

Don`t copy text!