…পূর্ব প্রকাশিতের পর
৮১. তিনি ﷺ যে কোনো কথা তিনবার বলতেন। [তিরমিযী]
৮২. তিনি ﷺ যখন কথা বলতেন, তখন তাঁর অগ্রভাগের দাঁত মুবারক দিয়ে যেন নূর চমকাত। [দারিমী]
৮৩. তিনি ﷺ হাদিয়া কবূল করতেন এবং এর বিনিময়ে কোনো কিছু দান করতেন। [বুখারী]
৮৪. তিনি ﷺ সুন্দর নাম পছন্দ করতেন। [মু’জামুল কাবীর]
৮৫. তিনি ﷺ অপছন্দনীয় নামকে সুন্দর নাম দ্বারা পরিবর্তিত করে দিতেন। [বুখারী-মুসলিম]
৮৬. তিনি ﷺ মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পরামর্শগ্রহণকারী ছিলেন। [ইবন হিব্বান]
৮৭. তিনি ﷺ নামায শেষ করে তিন বার ইস্তিগফার পড়তেন এবং বলতেন-
اللهُم أَنْذ السلامُ “مِنْكَ السلامُ ، ذبَارَكْذ يَا ذا الْجَلالِ “الإِكْرَامِ.
অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি শান্তির আধার, আপনার থেকেই শান্তির উৎপত্তি, হে মহিমান্বিত ও সম্মানিত, আপনি অতিশয়
বরকতপূর্ণ। [মুসলিম]
৮৮. মহানবী ﷺ যখন ইস্তিঞ্জা সেরে বের হতেন বলতেন- غفرانك
‘আপনার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।’ [তিরমিযী]
৮৯. মহানবী ﷺ যখন শৌচাগারে প্রবেশ করতেন তখন এই দু‘আ পড়তেন- اللهُم إِني أَعُ”ذ بِكَ مِنَ الْخُبْثِ “الْخَبَائِثِ
অর্থ : হে আল্লাহ! আমি অনিষ্টকারী (পুর”ষ, স্ত্রী) জিন থেকে তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করছি। [বুখারী, মুসলিম]
৯০. মহানবী ﷺ নতুন চাঁদ দেখলে বলতেন-
اللهُم أَهِلهُ عَلَيْنَا بِالْيُمْنِ “الإِيمَانِ ، “السلامَةِ “الإِسْلامِ ، رَبي “رَبكَ اللهُ.
-‘হে আল্লাহ। তুমি এই নব চাঁদকে কল্যাণকর করে দাও সাফল্য, ঈমান, নিরাপত্তা ও শান্তি দ্বারা। তোমার ও আমার রব- আল্লাহ।’ [আহমদ]
… (চলবে)