
তাসাউফের ইতিহাসে এমন কিছু মহান ব্যক্তিত্বের আবির্ভাব ঘটেছিলো, যারা দাওয়াত ও ইরশাদে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন। তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন শাইখ আবদুল কাদির জিলানী (রহ.)। তাঁর জীবন ছিল তাসাউফ, সমাজ সংস্কারের দাওয়াত এবং ইসলামী শরিয়তের প্রতি দৃঢ় আনুগত্যের অনন্য সমন্বয়ে বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত। আমলের ক্ষেত্রে আন্তরিক হওয়া এবং ইসলামী আখলাকে সুশোভিত হওয়াই ছিলো তাঁর দাওয়াতের লক্ষ্য।
এই প্রবন্ধে আমরা হযরত শাইখ আবদুল কাদির জিলানী (রহ.) এর জীবনের কিছু দিক এবং তাঁর ইলমি মর্যাদার ব্যাপারে আলোচনা করবো। তাঁর ব্যাপারে উলামায়ে কিরামের মতামত আমরা এতে তুলে ধরব। এছাড়া, ...বিস্তারিত

আমিন হাবাল্লা
বড়পীর আবদুল কাদির জিলানী (র.) বিশ্বের কোটি কোটি মুসলমানের শ্রদ্ধার পাত্র। প্রাচ্যের মুসলমানদের নিকট তিনি “ধূসর বাজপাখি” (البازي الأشهب) হিসেবে অভিহিত। তিনি ইসলামের ইতিহাসকে আলোকিত করেছেন। শিক্ষার জ্ঞানকে হৃদয়ের আবেগ ও মসজিদের মিহরাব থেকে জীবনের সক্রিয়তা, ইতিহাসের সুগম পথ, দিনের পাথেয়, বাজারের কোলাহল এবং মুসলিম বিজেতাদের ঘোড়ার হ্রেষাধ্বনিতে নিয়ে এসেছেন।
আবদুল কাদির জিলানী (র.) তাঁর উপাধি পেয়েছেন তাবারিস্তানের মাটি থেকে যেখানে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর গ্রামের নাম জিলানের সাথে তাঁকে সম্বন্ধিত করা হয়। তাঁর জীবনীর ঐতিহাসিকদের মতে তিনি একজন সম্ভ্রান্ত হাসানী। তাঁর বংশপরম্পরা আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর নাতি হাসান ইবনে আলী ইবনে আবি তালিব (রা.) পর্যন্ত পৌঁছেছে। বলা হয় যে, ...বিস্তারিত

Asmaun Nabi sm. pdf ...বিস্তারিত

মারকাযুত তাদরীস আল ইসলামী পরিচালিত আরবী ভাষা প্রশিক্ষণ কোর্স-৬ এ ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা নিম্নোক্ত লিংকে নির্ভুল তথ্য প্রদানের মাধ্যমে ভর্তি নিশ্চিত করার জন্য আহবান করা যাচ্ছে।
thttps://docs.google.com/forms/d/1ygvaNAYx7Zszi_zEKIYM6sGXQGQ5zHbiB16OBDlf_1o/edit ...বিস্তারিত
উত্তরঃ নির্ভরযোগ্য বহু হাদীস শরীফের ভাষ্য অনুযায়ী ইমাম মাহদী (আ.) কিয়ামতের সকল ছোট আলামত প্রকাশিত হওয়ার পর মানব জাতির ঈমান আক্বীদার ক্রান্তিলগ্নে হিদায়াতের প্রতীক হিসাবে সর্বশেষ ধর্ম সংস্কারক তথা মুজাদ্দিদে দীন রূপে আগমনুুুু করবেন এবং তিনি হযরত ফাতিমা (রা.) এর বংশীয় হবেন। তার আসল নাম হবে মুহাম্মদ। তার পিতার নাম হবে আব্দুল্লাহ্। কিয়ামতের বড় আলামতসমূহ তার আগমনের পর থেকে প্রকাশ হতে শুরু করবে। দাজ্জালকে তিনি হত্যা করবেন। তার জীবদ্দশায় হযরত ঈসা (আ.) শেষ নবীর উম্মত হয়ে পুনরায় পৃথিবীতে আসবেন এবং দাজ্জাল হত্যায় তাকে সহায়তা করবেন। ইমাম মাহদী দীনের রক্ষণাবেক্ষণকারী হবেন। ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত করবেন। হযরত ঈসা (আ.) ইমাম মাহদীকে ইমাম নিযুক্ত করবেন। ইমাম মাহদীর আত্মপ্রকাশ সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের রিওয়ায়াত পাওয়া যায়। কোন রিওয়ায়াতে পাশ্চাত্য দেশ থেকে তার আত্মপ্রকাশের কথা বলা হয়েছে। আবার কোন রিওয়ায়াতে তার আত্ম প্রকাশ খুরাসান থেকে হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তার আগমণের প্রাক্কালে পৃথিবী অত্যাচার, ...বিস্তারিত
উত্তরঃ আমাদের সমাজ ব্যবস্থায় অনেক ধরনের কু-সংস্কার বিদ্যমান, যার ভিত্তি কুরআন হাদীস দ্বারা সমর্থি ত নয়। লোক মুখে যা বহুকাল থেকে প্রচলিত। এরকমই একটি কু-সংস্কার হলো, খাবার সময় কোনা আগতজনকে দুশমন ধরে নেয়া। ইসলামী শরীয়তের দৃষ্টিতে উপরে বর্ণিত কথাগুলোর কোন ভিত্তি নেই। এটি ভ্রান্ত ধারণা প্রসূত ভিত্তিহীন কথা। এমন ধারণা সর্বদা পরিত্যাজ্য। ...বিস্তারিত
উত্তরঃ
ইমাম আবুল হাসান খারকানী (র.) এর পুরো নাম ছিল আবুল হাসান আলী ইব্নে আহমদ। তিনি পারস্যবাসী সূফীগণের অন্যতম ছিলেন। তার গ্রামের নাম ছিল খারকান। এর দিকেই সম্পর্কীত করে তাকে খারকানী বলা হতো। খারকান হচ্ছে ওরগান অভিমুখী সড়কে অবস্থিত বিস্তামের উত্তরের পার্বত্য এলাকা। তিনি অতি সাধারণ ও দরিদ্র পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। কিশোর বয়সে পরিবারের পশু পালনে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। পরবর্তীতে দীর্ঘকাল কঠোর সাধনার পর তিনি আধ্যাতিকতার উচ্চ স্তরে উপনীত হয়েছিলেন। তাঁর আধ্যাতিকতায় আকৃষ্ট ও বিমোহিত হয়ে বহু দ্বীনদার লোক তার খানকায় ভীড় জমাতো। তার সমসাময়িক প্রখ্যাত সূফী দরবেশগণও তার নিকট প্রায়ই আসতেন। আব্দুল্লাহ আল আনসারী আল হারাবী, ...বিস্তারিত
ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগে শিবগঙ্গাই জেলার কালাইয়ার কয়েলের কাছে এলানধাক্কারাইয়ে মাটি খুঁড়ে উদ্ধার করেছে সিরীয় সোনার মুদ্রা। এই স্বর্ণমুদ্রায় আরবিতে খোদাই করা আছে ‘আল্লাহ্ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই।’ এই মুদ্রা ষষ্ঠ শতকের বলে অনুমান করা হচ্ছে। মাদুরাই শহরতলির অদূরে কিঝাড়ি ও শিবগঙ্গাই জেলার সীমান্তে খননকাজ শুরু হয়েছিল চলতি বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি।
লকডাউনের আগে উদ্বোধন করেছিলেন ওই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পালানিসামি। লকডাউনের জেরে কাজ বন্ধ থাকলেও আবার তা চালু হয়েছে। প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের এক কর্মী জেমিনি রমেশ বলেছেন, ...বিস্তারিত
প্রশ্নঃ নামাজের মধ্যে কোনো ফরয ছুটে গেলে করণীয় কী?
উত্তরঃ নামাজের মধ্যে কোনো একটি ফরজ তরক হলে নামায হবে না। পুনরায় পড়তে হবে (হেদায়া-১/৯৭) ।
কোন ফরয ভুলবশতঃ একাধকিবার আদায় করলে সাহু সিজদা দিতে হব (নাজমুল ফাতাওয়া ২/৪৫৪)। ...বিস্তারিত
উত্তর: ইশার পর হালকি নফল দু’রাকআত নামায বসে আদায় করাতে অধিক সওয়াব পাওয়া যায়। যেহেতু এর মধ্যে সুন্নাতের পূর্ণ অনুসরণ রয়েছে।
হযরত আয়েশা রাদ্বি. থেকে বর্ণিত-
عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْها أن النبي صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كان يُصَلِّي رَكْعَتَيْنِ بعْدَ الْوِتْرْ وَهُوَ جَالِسٌ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাঃ বিতিরের পর বসে বসে দুই রা’কাত নামায পড়েছেন।(সহীহ মুসলিম-৭৩৮) ...বিস্তারিত
তাসাউফের ইতিহাসে এমন কিছু মহান ব্যক্তিত্বের...
আমিন হাবাল্লা বড়পীর আবদুল কাদির জিলানী (র) বিশ্বের...
অধ্যাপক হাসান আবদুল কাইয়ূম শরী'আত তরীকত হকীকত ও...