মুফতীয়ে আ’যম আল্লামা সায়্যিদ আমীমুল ইহসান (র.)
হযরত আল্লামা মুফতী সায়্যিদ আমীমুল ইহসান আল-মুজাদ্দিদী আল-বারাকাতী আল-হানাফী (র.) অতুলনীয় প্রতিভার অধিকারী একজন শীর্ষস্থানীয় আলিমে দীন ছিলেন। তিনি ছিলেন একাধারে একজন মুহাদ্দিস, মুফাসসির, ফকীহ, ইলমে তাসাউওফ প্রাজ্ঞ সূফী ও বহু গ্রন্থ প্রণেতা। তাঁর প্রকৃত নাম সায়্যিদ মুহাম্মদ আমীমুল ইহসান। তাঁর বংশধারা হযরত ফাতিমা (রা.)-এর মাধ্যমে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পর্যন্ত পৌঁছেছে। এ কারণে তাঁর পূর্ব পুরুষগণ নামের পূর্বে সায়্যিদ শব্দ ব্যবহার করতেন।
জন্ম ও বংশ পরিচয়
সায়্যিদ মুফতী আমীমুল ইহসান (র.) ১৯১১ সালের ২৪ জানুয়ারী বিহার প্রদেশের মুঙ্গের জেলার অন্তর্গত পাঁচনা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম সায়্যিদ আবদুুল মান্নান, ...বিস্তারিত
রঈসুল কুররা ওয়াল মুহাদ্দিসীন
আল্লামা ফুলতলী ছাহেব কিবলাহ (র.)
আহমদ হাসান চৌধুরী
রঈসুল কুররা, উস্তাযুল মুহাদ্দিসীন, শামসুল উলামা হযরত আল্লামা মোঃ আবদুুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী ছাহেব কিবলাহ (র.) আমাদের দেশে এক সুপরিচিত ওলী-আল্লাহর নাম। তিনি আমাদের গৌরব। দেশের সীমানা পেরিয়ে আন্তর্জাতিক পরিমÐলেও তিনি সুপরিচিত। দীনের বহুমুখী খিদমতই তাঁর ব্যাপক পরিচিতির অন্যতম কারণ। তাঁর জীবন আল্লাহর রাহে সর্বোতভাবে নিবেদিত ছিল। তাঁকে একটি নির্দিষ্ট পরিচয়ে সংজ্ঞায়িত করা সম্ভব নয়। তিনি জৌনপুরী সিলসিলার প্রখ্যাত বুযুর্গ ও তাসাওউফের উচ্চস্তরে আসীন একজন ওলী-আল্লাহ। ইলমে কিরাতের ক্ষেত্রে তাঁর অবদান অনন্য ও বিশ্ববিখ্যাত। ইলমে হাদীসের খিদমতে তাঁর রয়েছে পৌনে এক শতাব্দীর প্রোজ্জ্বল ইতিহাস। সমাজের অসহায়-দুঃস্থ মানুষের সেবায় তাঁর রয়েছে বহুবিধ খিদমত। তিনি সারাটি জীবন মানুষকে আল্লাহর পথে আহবান করেছেন বিভিন্নভাবে। তিনি ছিলেন সুললিত কন্ঠের অধিকারী দাঈ-ইলাল্লাহ, ...বিস্তারিত
অমুসলিম পণ্ডিতদের দৃষ্টিতে আমাদের নবী ﷺ
মারজান আহমদ চৌধুরী
আমেরিকার খ্যাতিমান বিজ্ঞানী মাইকেল এইচ. হার্ট ১৯৭৮ সালে একটি বই লিখেছিলেন। বইয়ের নাম The 100: A Ranking Of The Most Influential Persons In History. উক্ত বইয়ে লেখক এমন একশজন মহান ব্যক্তির তালিকা প্রণয়ন করেছেন, যারা স্ব স্ব যোগ্যতার দ্বারা ইতিহাসের গতিপথ পালটে দিয়েছেন। যারা নিজ নিজ ক্ষেত্রে নতুন যুগের সূচনা করেছেন, জ্বালিয়েছেন আলো। এরপর লেখক উক্ত একশজন ব্যক্তির মধ্যে ক্রমবিন্যাস করেছেন এবং সবার উপরে যে নামটি রেখেছেন, ...বিস্তারিত
পৃথিবীর সকল রমণীর মধ্যে হযরত খাদিজা (রা.) ছিলেন পেয়ারা নবী (সা.)-এর সবচেয়ে কাছের রমণীদের মধ্যে অন্যতম। কেননা রাসূল (সা.)-এর সহধর্মিনীদের মধ্যে তিনিই সবচেয়ে বেশী সময় রাসূল (সা.)-এর খিদমতে অতিবাহিত করার সুযোগ পেয়েছেন। রাসূল (সা.) যখন খাদিজা (রা.)-কে বিয়ে করেন, তখন তাঁর বয়স ছিল ২৫ বছর এবং খাদিজা (রা.) যখন ইন্তিকাল করেন তখন রাসূল (সা.)-এর বয়স ছিল ৫০ মতান্তরে ৫২ বছর এ সুদীর্ঘ ২৫ মতান্তরে ২৭ বছর দাম্পত্যকালে রাসূল (সা.) অন্য কোন রমণীর সাহচর্য্য লাভ করেননি। হযরত খাদিজাতুত্তাজেহরা (রা.) একদিকে যেমন রাসূলে করীম (সা.)-এর প্রথম সহধমির্নী হওয়ার গৌরব অর্জন করেন, ...বিস্তারিত
অধ্যাপক হাসান আবদুল কাইয়ূম শরী'আত তরীকত হকীকত ও...
গাউসুল আযম আবদুল কাদির জিলানীর (রহ) জীবনদর্শন...
Asmaun Nabi sm...